প্রশ্নঃ সাক্ষরতা সম্পর্কিত কোন বক্তব্যটি সঠিক?
Best One ব্যাখ্যা যোগ করুন।বর্ণনাঃ সাক্ষরতা বলতে সাধারণত অক্ষর জ্ঞানসম্পন্নতাকেই বোঝায়। দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে এর পরিধি। এখন শুধু স্বাক্ষর জ্ঞান থাকলেই সাক্ষরতা বলা চলে না। বাংলাদেশের ভৌগোলিক পরিসরে "সাক্ষরতা" শব্দের প্রথম উল্লেখ দেখা যায় ১৯০১ সালে লোক গণনার অফিসিয়াল ডকুমেন্টে। শুরুতে স্ব অক্ষরের সঙ্গে অর্থাৎ নিজের নাম লিখতে যে কয়টি বর্ণমালা প্রয়োজন তা জানলেই তাকে স্বাক্ষর বলা হতো। ১৯৪০-এর দিকে পড়ালেখার দক্ষতাকে সাক্ষরতা বলে অভিহিত করা হতো। ষাটের দশকে পড়া ও লেখার দক্ষতার সঙ্গে সঙ্গে সহজ হিসাব-নিকাশের যোগ্যতাসম্পন্ন মানুষই স্বাক্ষর মানুষ হিসেবে পরিগণিত হতো। আশির দশকে লেখাপড়া ও হিসাব-নিকাশের পাশাপাশি সচেতনতা ও দৃশ্যমান বস্তুসামগ্রী পঠনের ক্ষমতা সাক্ষরতার দক্ষতা হিসেবে স্বীকৃত হয়। বর্তমানে এ সাক্ষরতার সঙ্গে যোগাযোগের দক্ষতা, ক্ষমতায়নের দক্ষতা, জীবন নির্বাহী দক্ষতা, প্রতিরক্ষায় দক্ষতা এবং সাংগঠনিক দক্ষতাও সংযোজিত হয়েছে। বাংলাদেশের বর্তমান সাক্ষরতার হার ৬২.৬৬ ভাগ। এ হিসাব বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক প্রদত্ত। উইকোপিডিয়া এবং ইউনেস্কোর তথ্য মতে, বাংলাদেশের বর্তমান সাক্ষরতার হার ৪৭.৫০ ভাগ। বিশ্বে র্যাংকিং-এ এর অবস্থান ১৬৪ তম। প্রথমে রয়েছে জর্জিয়া। সাক্ষরতার হার ১০০ ভাগ। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে যৌথভাবে কিউবা, ইস্টোনিয়া এবং পোল্যান্ড। এদের সাক্ষরতার হার ৯৯.৮০ ভাগ। ৯৯.৭০ ভাগ সাক্ষরতা নিয়ে তৃতীয় স্থানে রয়েছে বারবাডোস। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান ১৮তে। সাক্ষরতার হার ৯৯ ভাগ। প্রতিবেশী দেশ ভারত ও পাকিস্তানের অবস্থান যথাক্রমে ১৪৭ ও ১৬০-এ। সাক্ষরতার হার ৬১.০০ ও ৪৯.০০ ভাগ। সাক্ষরতায় সর্বনিম্নে অবস্থানকারী দেশ বারকিনো ফ্যাসো। ১৭৭-এ অবস্থানকৃত এ দেশটির সাক্ষরতার হার ২৩.৬০ ভাগ। ১৭৬ স্থানে রয়েছে মালি। সাক্ষরতার হার ২৪.০০ ভাগ। এ বছর সাক্ষরতার বিশেষ অবদানের জন্য পুরস্কার পাচ্ছে ৪টি দেশ। এগুলো হলো ব্রাজিল, ইথিওপিয়া, দক্ষিণ আফ্রিকা এবং জাম্বিয়া। সাক্ষরতা একটি দেশের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। শিক্ষার সঙ্গে সাক্ষরতার আর সাক্ষরতার সঙ্গে উন্নয়নের সম্পর্ক ওতপ্রোতভাবে জড়িত। যে দেশের সাক্ষরতার হার যত বেশি সে দেশ তত উন্নত। স্বাক্ষর জাতি সচেতন জাতি। শিক্ষা সাধারণত তিনটি উপায়ে অর্জিত হয়।। আনুষ্ঠানিক, উপানুষ্ঠানিক এবং অনানুষ্ঠানিক। যারা আনুষ্ঠানিক শিক্ষা থেকে বঞ্চিত বা যারা আনুষ্ঠানিক শিক্ষা পায়নি তাদের স্বাক্ষরতার জন্য উপানুষ্ঠানিকভাবে শিক্ষা দেয়া হয়। বাংলাদেশে সরকারি প্রচেষ্টার বাইরে বিভিন্ন এনজিও সংস্থা সাক্ষরতা বৃদ্ধির জন্য কাজ করে যাচ্ছে। বাংলাদেশের হারকে বৃদ্ধি করতে এগিয়ে আসতে হবে সবাইকে। আসুন আমরা সচেতন হই।
প্রশ্নঃ 'ভিক্টোরিয়া ক্রস' কোন দেশের সর্বোচ্চ খেতাব ?
Best One ব্যাখ্যা যোগ করুন।বর্ণনাঃ ভিক্টোরিয়া ক্রস (ইংরেজি: Victoria Cross) সর্বোচ্চ সামরিক পদক যা শত্রুর সম্মুখ সমরে অংশ নেয়ার অসম সাহসিকতা ও বীরত্বের জন্য প্রদান করা হয়। কমনওয়েলথভূক্ত দেশ ও সাবেক ব্রিটিশ সাম্রাজ্যভূক্ত উপনিবেশসমূহের প্রতিরক্ষা বাহিনীর সদস্যদেরকে এ পদক দেয়া হয়। পদকটি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ও উল্লেখযোগ্য পদক হিসেবে স্বীকৃত যা অন্য যে-কোন স্তরের পদকের তুলনায় সর্বোৎকৃষ্ট। ভিক্টোরিয়া ক্রসকে সংক্ষেপে ভিসি নামে অভিহিত করা হয়।
প্রশ্নঃ কোন সময়ে সর্বপ্রথম প্রাথমিক বিদ্যালয়কে সরকারিকরণ করা হয়?
Best One ব্যাখ্যা যোগ করুন।বর্ণনাঃ ১৯৭৩ সালে প্রাথমিক শিক্ষা জাতীয়করণ করে ৩৬,০১৫টি স্কুল সরকারি করা. হয়। ২০১৩ সালে সরকার ২৫২৪০টি রেজিস্ট্রার প্রাথমিক বিদ্যালয়কে সরকারীকরণ করে।
প্রশ্নঃ প্রাথমিক শিক্ষায় স্বল্পকালীন প্রশিক্ষণের মাধ্যমে মাঠ পর্যায়ে শিক্ষকদের পেশাগত উন্নয়নে সহায়তা প্রদানের মূল দায়িত্ব কার?
Best One ব্যাখ্যা যোগ করুন।বর্ণনাঃ উপজেলা রিসোর্স সেন্টার (ইউআরসি) (উপজেলাভিত্তিক কারিগরি ও পেশাগত প্রশিক্ষণ কেন্দ্র) লক্ষ্য: প্রাথমিক শিক্ষার গুণগত মানোন্নয়নের লক্ষ্যে ধারাবাহিক প্রশিক্ষণ ও একাডেমিক সহায়তা প্রদানের মাধ্যমে শিক্ষকদের চাকুরিকালীন পেশাগত দক্ষতার উন্নয়ন। উদ্দেশ্য: - শ্রেণিকক্ষে শিখন-শেখানো প্রক্রিয়ার মান উন্নয়ন; - শ্রেণি-শিক্ষকদের শিক্ষণ-দক্ষতার উন্নয়ন; - শ্রেণি-ব্যবস্থাপনা ও বিদ্যালয়-ব্যবস্থাপনার গুণগতমান উন্নয়ন; - শিক্ষার্থীদের শিখনের গুণগতমান উন্নয়ন; - শিখনকার্যে গঠনমূলক (চলমান) মূল্যায়ন প্রচলন করা; - শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ-চাহিদা নিরূপণ; - শিক্ষকদের জন্য সাব-ক্লাস্টার প্রশিক্ষণ পদ্ধতি উন্নয়ন; - স্বল্পমেয়াদি প্রশিক্ষণ পরিচালনা; - বিদ্যালয় ব্যবস্থাপনা কমিটিকে শক্তিশালী করা; - তথ্য ভান্ডার (ডাটা ব্যাংক) প্রতিষ্ঠা করা।
প্রশ্নঃ গণতান্ত্রিক জীবনে কোনটি অধিক লক্ষণীয় ?
Best One ব্যাখ্যা যোগ করুন।বর্ণনাঃ ১৬ নভেম্বর আন্তর্জাতিক সহনশীলতা দিবস। বিশ্বব্যাপী ধর্মীয় অসহিষ্ণুতা, জঙ্গিবাদের উত্থান, মূল্যবোধের অবক্ষয় এবং অর্থনৈতিক অসাম্যের মধ্যে সহনশীলতা দিবসের রয়েছে আলাদা তাৎপর্য। সহনশীলতা হলো এক ধরনের ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি এবং তা অন্য মানুষের অবাধ অধিকারের ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠিত। সমাজে নানামুখী অসংগতির কারণে মানুষ সহনশীল থাকতে পারছে না। মূল্যবোধের অভাবেও মানুষ অধৈর্য হয়ে নানা ধরনের অন্যায়-অনিয়মে লিপ্ত হচ্ছে। এর থেকে মুক্তির উপায় অন্বেষণে বিংশ শতাব্দীর নব্বইয়ের দশকের প্রথম দিকে স্নায়ুযুদ্ধ শেষ পর্যায়ে, আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে সহিংসতা বৃদ্ধির আশঙ্কায় ইউনেসকো ‘সহনশীলতা’ দিবস উদ্যাপনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে। ১৯৯৬ সালে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে এক প্রস্তাবে বিভিন্ন দেশের সরকারকে আন্তর্জাতিক সহনশীলতা দিবস উপলক্ষে বিভিন্ন কর্মসূচি আয়োজনের আহ্বান জানানো হয়। লক্ষ্য ছিল শিক্ষা, প্রচারসহ বিভিন্ন উপায়ে সহনশীলতার নানা দিক সবার কাছে তুলে ধরা। এর ধারাবাহিকতায় ১৯৯৬ সালের ১৬ নভেম্বর ইউনেসকোর ২৮তম অধিবেশনে ‘সহনশীলতার মৌলিক নীতি ঘোষণা’ গৃহীত এবং প্রতিবছরের ১৬ নভেম্বরকে আন্তর্জাতিক সহনশীলতা দিবস হিসেবে ঘোষণা করা হয়। ইউনেসকো ঘোষিত এই আন্তর্জাতিক সহনশীলতা দিবস প্রতিষ্ঠার লক্ষ্য হচ্ছে বহুত্ববাদী সংস্কৃতির ভেতর সহনশীলতা শিক্ষার মাধ্যমে পৃথিবীর সব ধর্ম-বর্ণ-গোত্রের মানুষের সুষম ও শান্তিপূর্ণভাবে জীবনযাপন নিশ্চিত করা।
প্রশ্নঃ সামাজিক দক্ষতা বিকাশে সহায়তা করা কোন ধরনের কার্যক্রম ?
Best One ব্যাখ্যা যোগ করুন।বর্ণনাঃ শিক্ষার মূল উদ্দেশ্যই হলো একজন মানুষের মধ্যে লুকিয়ে থাকা প্রতিভাকে বিকশিত করা, তার চিন্তাশক্তিকে শাণিত করা এবং তাকে আত্মবিশ্বাসী, ধৈর্যশীল ও দায়িত্ববান মানুষ হিসেবে গড়ে তোলা। অথচ গতানুগতিক পদ্ধতির শিক্ষা ব্যবস্থায় দেখা যেত শিশুর প্রতিভা বিকাশ তো দূরের কথা, অধিকাংশ ক্ষেত্রে প্রতিভার বিকাশ সংকোচিত হয়। আর এতে করে আমাদের শতশত সম্ভাবনার অপমৃত্যু ঘটে। আমাদের অপার সম্ভাবনা এবং যোগ্যতা থাকার পরও আমরা আন্তর্জাতিক মানদন্ডে সব সময়ই পিছিয়ে ছিলাম। তবে বর্তমান সরকার ২০০৯ সালে ক্ষমতা গ্রহণের পর থেকে শিক্ষাক্ষেত্রে যে বিপ্লব সাধন করেছে, তা আমাদের জাতীয় উন্নয়নের ভিতকে আরও মজবুত করে তুলেছে, আমরা আমাদের মেধাকে বিশ্বের দরবারে প্রমাণ করার সুযোগ তৈরী করে দিয়েছে। সরকার ক্ষমতা গ্রহণের ১ বছরের মাথায় যে শিক্ষনীতি প্রণয়ন করে, তাতে ছাত্রছাত্রীদের মুখস্ত বিদ্যার পরিবর্তে বিকশিত চিন্তাশক্তি, কল্পনাশক্তি অনুসন্ধিৎসু মননের অধিকারী হওয়ার গুরুত্বারোপ করা হয়। আর এ জন্য সরকার প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সহশিক্ষা কার্যক্রম চালু এবং তা সফলভাবে পরিচালনার বাস্তব পদক্ষেপ গ্রহণ করে। সহশিক্ষা কার্যক্রম হলো ছাত্র জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এই কার্যক্রমগুলো স্কুল-কলেজের সাধরন কারিক্যুলামের বাইরের কাজ, যেগুলো ছাত্রছাত্রীদের দ্বারা সম্পন্ন হয়। এই ধরনের কাজগুলোর বেশিরভাগই স্বেচ্ছাপ্রণোদিত হয়েই ছাত্রছাত্রীরা করে থাকে এবং এগুলো বাধ্যতামূলক কাজগুলোর মতো নয়। সহশিক্ষা কার্যক্রমগুলো ছাত্রছাত্রীরা আনন্দের সাথে গ্রহণ করে। তারা এগুলো ব্যবহারিক এবং বৃত্তিমূলক কাজেও ব্যবহার করতে পারে। সেই সাথে এই কাজকর্ম তাদের সামাজিকতাকে বিকশিত করে। যেহেতু সহশিক্ষা কার্যক্রমে অংশ নেয়ায় কোনো বাধ্যবাধকতা নেই। তাই ছাত্রছাত্রীরা পূর্ণ স্বাধীনতা বজায় রেখে এবং স্বপ্রণোদিত হয়ে তাতে অংশগ্রণ করে। তাদের আগ্রহের এবং প্রথম পছন্দের বিষয়টিই এখানে স্থান পায়। আর এটাই মূল শিক্ষাক্রম এবং সহশিক্ষা কার্যক্রমের মধ্যে পার্থক্য গড়ে দিয়েছে। অনেক অভিভাবক শুধু প্রতিযোগিতার মানসিকতায় সহশিক্ষা কার্যক্রমকে কম গুরুত্বপূর্ণ মনে করতেন। তারা এগুলোকে সময় অপচয়ের কারণ মনে করতেন। এগুলোকে অপ্রয়োজনীয় এবং এগুলো থেকে অর্জন করার মতো কিছু নেই বলেই তাদের ধারণা ছিল। বর্তমান সরকার ছাত্রছাত্রী এবং অভিভাবকদের মধ্যে সহশিক্ষা কার্যক্রমের গুরুত্ব তুলে ধরতে এবং এর কার্যকারিতা প্রমাণ করতে সক্ষম হয়েছে। আমাদের বিদ্যালয়গুলো আজ ছাত্রছাত্রীদের কাছে স্বপ্নের মতো। আর তা বাস্তবায়নে সহশিক্ষার অবদান অনস্বীকার্য। আমাদের বিদ্যালয়গুলোতে নানা ধরণের সহশিক্ষা কার্যক্রম পরিচালিত হয়ে আসছে। এগুলোর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে উৎসব আয়োজন, খেলাধুলা, গানবাজনা, বিতর্ক প্রতিযোগিতা, মডেল, আর্ট, মিউজিক, নাটক, বিতর্ক এবং আলোচনা, গল্প প্রতিযোগিতা, প্রবন্ধ প্রতিযোগিতা, আবৃত্তি প্রতিযোগিতা, ওয়াল ম্যাগাজিন তৈরী, স্কুল ম্যাগাজিন প্রকাশ, লোকগান, লোকনৃত্য, ফুল প্রদর্শনী, স্কুল সাজানো, ভাস্কর্য তৈরী, অ্যালবাম তৈরী, ফটোগ্রাফি, মাটির জিনিস তৈরী, খেলনা তৈরী, সাবান তৈরী, ঝুড়ি তৈরী, প্রতিষ্ঠানের প্রদর্শনী ইত্যাদি। এই কাজগুলো পরিচালনায় বিদ্যালয়ের পাশাপাশি সরকারি প্রশাসন ওতোপ্রতোভাবে জড়িত। সহশিক্ষা কার্যক্রম কাজে দক্ষতা বাড়াতে এবং সেই সাথে শিখন-শিখানো কার্যক্রমেও বেশ প্রভাব ফেলতে পারে। সহশিক্ষা কার্যক্রম চালুর মাধ্যমে আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থার আমূল পরিবর্তন সাধিত হয়েছে। আমাদের শিশুরা শিক্ষার অন্য এক মানে খুজে পেয়েছে। বিদ্যালয়ে যাওয়া আসা আর মুখস্ত বিদ্যার মাধ্যমে আমরা আমদের মেধাকে আস্তাকুড়ে ঠেলে দিচ্ছিলাম। সহশিক্ষা কার্যক্রমে অংশ নিয়ে ছাত্রছাত্রীরা একদিকে যেমন তাদের মেধাকে শানিত করছে অন্যদিকে তাদের অর্জিত জ্ঞানকে প্রয়োগ করার সুযোগ পাচ্ছে। ধরা যাক একটি বিদ্যালয়ে বিজয় দিবস উদযাপন করা হবে। আর সেই অনুষ্ঠান আয়োজনের দায়িত্ব পড়ল ছাত্রছাত্রীদের কাধে। এই এক অনুষ্ঠান আয়োজন করতে গিয়ে যে সকল প্রস্তুতি নিতে হয় তার মধ্যে রয়েছে, অনুষ্ঠানসূচি তৈরী, দায়িত্ব বন্টন, জায়গা নির্ধারণ, অতিথি নির্ধারণ, অতিথি নিমন্ত্রণ, অর্থের সংস্থান, শিক্ষকদের সাথে এবং বড়দের সাথে সমন্বয় সাধন, সৃষ্ট জটিলতা নিরসন, পারস্পরিক বোঝাপড়া, ঐকবদ্ধ কাজের বাস্তব অভিজ্ঞতা, অনুষ্ঠান পরিচালনার মতো নানা ধরনের অভিজ্ঞতা অর্জনের সুযোগ পায়। এভাবে অন্যান্য বিষয়গুলোতেও তাদের সৃজনশীতা প্রদর্শনের ব্যাপক সুযোগ থাকছে। আর এই সৃজনশীরতা বৃদ্ধি করাইতো আমাদের লেখাপড়া করার মূল উদ্যেশ্য। যেগুলো শুধু বই পড়ে বা পরিক্ষায় অংশগ্রহণের মাধ্যমে কখনই সম্ভব নয়। আমরা যদি শুধু পরীক্ষা পাশ বা চাকুরি লাভের আশায় লেখাপড়া করি বা আমাদের শিক্ষাব্যাবস্থা পরিচালিত হয় তাহলে শিক্ষা নামের যে মেরুদন্ড তা কখনই সুগঠিত হতে পারবে না।
প্রশ্নঃ 'আকাশনীলা' কবিতার রচয়িতা কে?
Best One ব্যাখ্যা যোগ করুন।বর্ণনাঃ জীবনানন্দের কাব্যগ্রন্থসমূহের প্রকাশকাল সম্পর্কে বিশেষভাবে প্রণিধানযোগ্য যে, কয়েকটি কাব্যগ্রন্থের একাধিক পরিবর্ধিত সংস্করণ প্রকাশিত হয়েছিল। নিচে কেবল প্রথম প্রকাশনার বৎসর উল্লিখিত। তার প্রথম কাব্যগ্রন্থ ঝরা পালক প্রকাশিত হয়েছিল ১৯২৭ খ্রিষ্টাব্দে। এর দীর্ঘ কাল পর ১৯৩৬-এ প্রকাশিত হয় তার দ্বিতীয় কাব্যগ্রন্থ ধূসর পাণ্ডুলিপি। ইত্যবসরে কবির মনোজগতে যেমন পরিবর্তন হয়েছে তেমনি রচনাকৌশলও অর্জন করেছে সংহতি এবং পরিপক্বতা। তার তৃতীয় কাব্যগ্রন্থ বনলতা সেন প্রকাশিত হয় ১৯৪২-এ। এটি "কবিতাভবন সংস্করণ" নামে অভিহিত। সিগনেট প্রেস বনলতা সেন প্রকাশ করে ১৯৫২-তে। বনলতা সেন কাব্যগ্রন্থের কবিতাসমূহ সহ পরবর্তী কবিতাগ্রন্থ মহাপৃথিবী ১৯৪৪-এ প্রকাশিত। জীবনানন্দর জীবদ্দশায় সর্বশেষ প্রকাশিত গ্রন্থ সাতটি তারার তিমির (১৯৪৮)। ১৯৫৪ খ্রিষ্টাব্দে মৃত্যুর কিছু আগে প্রকাশিত হয় জীবনানন্দ দাশের শ্রেষ্ঠ কবিতা। কবির মৃত্যু-পরবর্তী প্রকাশিত গ্রন্থসমূহ হলো ১৯৫৭-তে প্রকাশিত রূপসী বাংলা এবং ১৯৬১-তে প্রকাশিত বেলা অবেলা কালবেলা।() জীবনানন্দ দাশ রূপসী বাংলা'র পাণ্ডুলিপি তৈরি করে থাকলেও জীবদ্দশায় এর প্রকাশের উদ্যোগ নেন নি। তিনি গ্রন্থটির প্রচ্ছদ নাম নির্ধারণ করেছিলেন বাংলার ত্রস্ত নীলিমা। ১৯৫৭ খ্রিষ্টাব্দে প্রকাশকালে এর নামকরণ করা হয় "রূপসী বাংলা।" তার অগ্রন্থিত কবিতাবলি নিয়ে প্রকাশিত কবিতা সংকলনগুলো হলো: সুদর্শনা (১৯৭৩), আলো পৃথিবী (১৯৮১), মনোবিহঙ্গম, হে প্রেম, তোমারে ভেবে ভেবে (১৯৯৮), অপ্রকাশিত একান্ন (১৯৯৯) এবং আবছায়া (২০০৪)। কবির প্রকাশিত-অপ্রকাশিত গ্রন্থিত-অগ্রন্থিত সকল কবিতার আঁকড় দেবীপ্রসাদ বন্দ্যোপাধ্যায় সম্পাদিত জীবনানন্দ দাশের কাব্যসংগ্রহ সর্বপ্রথম প্রকাশিত হয় ১৯৯৩ খ্রিষ্টাব্দে। অব্যবহিত পরে গ্রন্থিত-অগ্রন্থিত সকল কবিতার পরিবর্ধিত সংস্করণ প্রকাশিত হয় ১৯৯৪ খ্রিষ্টাব্দে আবদুল মান্নান সৈয়দের উদ্যোগে। পরবর্তী কালে আবিষ্কৃত আরো কবিতা অন্তর্ভুক্ত করে ক্ষেত্র গুপ্ত ২০০১-এ প্রকাশ করেন জীবনানন্দ দাশের কাব্য সমগ্র। ২০০৫ খ্রিষ্টাব্দে ভূমেন্দ্র গুহ প্রতিক্ষণ প্রকাশনী থেকে প্রকাশ করেন জীবনানন্দ দাশের প্রকাশিত-অপ্রকাশিত-গ্রন্থিত-অগ্রন্থিত সকল কবিতার আঁকড় গ্রন্থ পাণ্ডুলিপির কবিতা (১৪ খন্ড)।
প্রশ্নঃ Noun form of the word ' Fly' is -
Best One ব্যাখ্যা যোগ করুন।বর্ণনাঃ The noun of fly is flight.
প্রশ্নঃ বর্তমানে বাংলাদেশে কোন শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষা বাধ্যতামূলক ?
Best One ব্যাখ্যা যোগ করুন।বর্ণনাঃ শিক্ষা জীবনের প্রথম ধাপ প্রাথমিক শিক্ষা। শিক্ষা জীবনের শুরু হয় আনুষ্ঠানিকভাবে। বর্তমানে শিক্ষা জীবনের প্রথম শ্রেণি থেকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষার স্তরকে প্রাথমিক শিক্ষা বলা হয়।
প্রশ্নঃ 'ভানুসিংহ ' কার ছদ্মনাম?
Best One ব্যাখ্যা যোগ করুন।বর্ণনাঃ ভানুসিংহ ঠাকুরের পদাবলী রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত একটি কাব্যগ্রন্থ | রবীন্দ্রনাথ কৈশোর ও প্রথম যৌবনে "ভানুসিংহ" ছদ্মনামে বৈষ্ণব কবিদের অনুকরণে কিছু পদ রচনা করেছিলেন | ১৮৮৪ সালে সেই কবিতাগুলিই ভানুসিংহ ঠাকুরের পদাবলী নামে প্রকাশিত হয় | কবিতাগুলি গ্রন্থাকারে প্রকাশের পূর্বে বিভিন্ন সময়ে ভারতী পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছিল।
প্রশ্নঃ বাংলাদেশের প্রাথমিক বিজ্ঞান শিক্ষা শেখানোর ক্ষেত্রে কোন এপ্রোচ বা পদ্ধতি অনুসরণ করতে বলা হয়েছে ?
Best One ব্যাখ্যা যোগ করুন।বর্ণনাঃ আমাদের মনে রাখতে হবে, পরীক্ষার চেয়েও গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো উপযুক্ত ও যোগ্যতা সম্পন্ন শিক্ষকের দ্বারা শ্রেণিকক্ষে শিক্ষার আনন্দমুখর পরিবেশ সৃষ্টি করা, পাঠ্যবইয়ের বিষয়বস্তু শিক্ষার্থীদের ভালোভাবে বুঝিয়ে দেওয়া এবং শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের মধ্যে প্রশ্নোত্তরের মাধ্যমে শিক্ষা সম্পন্ন করা।
প্রশ্নঃ When he arrived I was about to ....;
Best One ব্যাখ্যা যোগ করুন।বর্ণনাঃ After 'to' present form of a verb is used & it is called Infinitive. The infinitive form of a verb is the verb in its basic form. It is the version of the verb which will appear in the dictionary. The infinitive form of a verb is usually preceded by "to" (e.g., "to run," "to dance," "to think"). (The infinitive form with the word "to" is called the "full infinitive" or "to-infinitive.")
প্রশ্নঃ The plane has not yet arrived and I wonder when ----- .
Best One ব্যাখ্যা যোগ করুন।বর্ণনাঃ Present Indefinite Tense+ when+ Future Indefinite Tense
প্রশ্নঃ 'ইনসুলিন' হরমোনের অভাবে কোন রোগ হয়?
Best One ব্যাখ্যা যোগ করুন।বর্ণনাঃ বহুমূত্র রোগ, মধুমেহ বা ডায়াবেটিস মেলিটাস(ইংরেজি: Diabetes mellitus) একটি হরমোন সংশ্লিষ্ট রোগ। দেহযন্ত্র অগ্ন্যাশয় যদি যথেষ্ট ইনসুলিন তৈরি করতে না পারে অথবা শরীর যদি উৎপন্ন ইনসুলিন ব্যবহারে ব্যর্থ হয়, তাহলে যে রোগ হয় তা হলো 'ডায়াবেটিস' বা 'বহুমূত্র রোগ'। তখন রক্তে চিনি বা শকর্রার উপস্থিতিজনিত অসামঞ্জস্য দেখা দেয়। ইনসুলিনের ঘাটতিই হল এ রোগের মূল কথা। অগ্ন্যাশয় থেকে নিঃসৃত হরমোন ইনসুলিন, যার সহায়তায় দেহের কোষগুলো রক্ত থেকে গ্লুকোজকে নিতে সমর্থ হয় এবং একে শক্তির জন্য ব্যবহার করতে পারে। ইনসুলিন উৎপাদন বা ইনসুলিনের কাজ করার ক্ষমতা-এর যেকোনো একটি বা দুটোই যদি না হয়, তাহলে রক্তে বাড়তে থাকে গ্লুকোজ। আর একে নিয়ন্ত্রণ না করা গেলে ঘটে নানা রকম জটিলতা, দেহের টিস্যু ও যন্ত্র বিকল হতে থাকে।
প্রশ্নঃ SLIP এর পূর্ণরুপ কী?
Best One ব্যাখ্যা যোগ করুন।বর্ণনাঃ SLIP- School Level Improvement Plan
প্রশ্নঃ মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক কাব্য নয় কোনটি?
Best One ব্যাখ্যা যোগ করুন।বর্ণনাঃ শামসুর রাহমান সারাজীবন প্রত্যক্ষ রাজনীতি থেকে দূরত্ব রক্ষার চেষ্টা করলেও তিনি তা করতে পারেননি। ১৯৬৭ সালে পাকিস্তানের তথ্যমন্ত্রী খাজা সাহাবুদ্দীনের নির্দেশে রেডিও পাকিস্তানে রবীন্দ্র সঙ্গীত সম্প্রচার নিষিদ্ধ করলে এর প্রতিবাদে মুনীর চৌধুরী রচিত একটি বিবৃতিতে কবি স্বাক্ষর করেন। ১৯৬৫ সালের সেপ্টেম্বরে ভারতের সঙ্গে পাকিস্তান যুদ্ধে জড়িয়ে পড়লে, ১৭ দিনের যুদ্ধের উম্মাদনায় অনেকের মতো শামসুর রাহমানও কয়েকটি কবিতা ও একটি মিনি কাব্যনাটক রচনা করেন। এর কোনোটিই তার কোনো কাব্যে অন্তর্ভুক্ত হয়নি, তবে তাঁর মতে সেসব কবিতায় উত্তেজনা সৃষ্টির কোনো প্রয়াস ছিল না বরং শান্তির পক্ষেই ছিল উচ্চারণ। এ যুদ্ধের পর পূর্ব পাকিস্তানের পূর্ণ স্বায়ত্তশাসনের দাবিতে যে আন্দোলন শুরু হয় তা রাজনীতিবিমুখ কবিকেও উজ্জ্বীবিত করে। ১৯৬৯ সালের ২০জানুয়ারি তিনি রচনা করেন ‘আসাদের শাট’র্ কবিতাটি। তাঁর লেখা ‘আসাদের শার্ট’ কবিতাটির পিছনে রয়েছে পুলিশের গুলিতে নিহত আসাদের শার্ট উঁচুতে তুলে ধরে প্রতিবাদী এক বিশাল মিছিলের মুখোমুখি হওয়া কবির তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া। পরে প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খান পাকিস্তানে একটি সাধারণ ভাষা প্রচলনের প্রস্তাব দিলে এর তীব্র বিরোধিতা করে ৪০জন বাঙালি সাহিত্যিক শিল্পী ও সাংবাদিক যে বিবৃতি প্রকাশ করেন (৩১ আগস্ট, ১৯৬৮), কবির ‘বর্ণমালা, আমার দুঃখিনী বর্ণমালা’ নামে বিখ্যাত কবিতাটি রচনার অনুপ্রেরণা ছিল সেই প্রতিবাদ। বহির্বিশ্ব কবির কবিতায় ছায়া ফেলতে শরু করে তাঁর দ্বিতীয় কাব্য রৌদ্র করোটিতে-র সময় থেকে। বিধ্বস্ত নিলীমা কবিতাগুচ্ছে আরও এক ধাপ এগিয়ে যান কবি তাঁর বহির্বিশ্ব- চেতনার বিকাশের পথে। ১৯৭০ সালে প্রকাশিত তাঁর নিজ বাসভূমে কাব্য তিনি উৎসর্গ করেন আবহমান বাঙলার শহীদদের উদ্দেশ্যে। ‘বর্ণমালা, আমার দুঃখিনী বর্ণমালা’, ‘ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯’, ‘পুলিশ রিপোর্ট’, ‘হরতাল’, ‘এ লাশ আমরা রাখব কোথায়’, এ কবিতাগুলির ছত্রেছত্রে লেগে আছে এক বিক্ষুব্ধ সময়ের ছাপ।
প্রশ্নঃ নিজের আবেগ অনুভূতি নিয়ন্ত্রণ করতে পারা শিশুর কোন ধরনের বিকাশ?
Best One ব্যাখ্যা যোগ করুন।বর্ণনাঃ শিশুর সুষ্ঠু লালনপালন করতে হলে, তাকে সঠিকভাবে মানুষ করে তুলতে চাইলে তার সুষম সর্বাঙ্গীন বিকাশের প্রতি দৃষ্টি দিতে হবে। শিশু নানা রকম কাজ করার ক্ষমতা নিয়েই জন্মায়। সেসব ক্ষমতা তার ভেতরে থাকে সম্ভাবনা হিসেবে। বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে এবং উপযুক্ত পরিবেশ পেলে সেগুলোর বিকাশ ঘটে। শিশুর বহুমুখী সম্ভাবনার বিকাশের যে প্রক্রিয়া তার সুষ্ঠুতম ও সর্বোত্তম পরিণতি ঘটানোর কাজে সহায়তা করাকেই আমরা বলতে পারি মানুষ করে তোলা। সাধারণত শিক্ষাবিজ্ঞানে এই বিকাশ প্রক্রিয়ার পাঁচটি ধারা চিহ্নিত করা হয়ে থাকে_ (১) শারীরিক বিকাশ (২) মানসিক বিকাশ (৩) আবেগিক বিকাশ (৪) সামাজিক বিকাশ (৫) নৈতিক বিকাশ মানব সমাজের নবীন সদস্যকে মানুষের মত মানুষ করতে হলে এই প্রতিটি বিকাশ ধারার অবিরাম গতিকে নিশ্চিত করতে হবে। যখন শারীরিক বিকাশের ক্ষেত্রে- রোগহীন সুষম স্বাস্থ্য গঠিত হবে; মানসিক বিকাশের ক্ষেত্রে- জ্ঞানের আহরণ ও বিভিন্ন মানসিক শক্তির পূর্ণ বিকাশ ঘটবে; আবেগিক ক্ষেত্রে- সুসমন্বিত আবেগ প্রকাশের বা আবেগকে বশে রাখার যোগ্যতা জন্মাবে; সামাজিক ক্ষেত্রে- সামাজিক ও নাগরিক যোগ্যতার পূর্ণ বিকাশ ঘটবে; নৈতিক ক্ষেত্রে- সমাজে প্রতিষ্ঠিত নৈতিক মানের ও সুষম জীবনদর্শনের বিকাশ ঘটবে- তখনই কোন ব্যক্তি সম্বন্ধে বলা যাবে- মানুষের মতো মানুষ হয়েছে। আর যে ধরনের শিক্ষার মাধ্যমে শিশুর বিকাশ ধারার অবিরাম ও সার্থক গতি নিশ্চিত করা যাবে অর্থাৎ শিশুকে স্বাস্থ্যবান, সুসঙ্গত, সুসামাজিক, সুকৌশলী ও সার্থক জীবনবোধ সম্পন্ন সম্পূর্ণ মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে সহায়তা করা যাবে সে শিক্ষাই সার্থক শিক্ষা। এ ধরনের শিক্ষায় শিক্ষিত ব্যক্তিরাই নিজের ও সমাজের বৃহত্তর কল্যাণ ও সমৃদ্ধি সাধন করতে পারেন। সুতরাং বলা যায়, শিক্ষার সাধারণ লক্ষ্য হচ্ছে শিশুর সর্বতোমুখী বিকাশ প্রক্রিয়ার সর্বোত্তম পরিণতি ঘটানো। বিকাশ প্রক্রিয়াগুলোর মধ্যে শারীরিক বিকাশ অন্যতম। কারণ কেবল 'সুস্থ দেহে সুস্থ মন'-এর বাস সম্ভব। শিশুর শারীরিক বিকাশ নিশ্চিত করার জন্য পুষ্টি নিশ্চিত করার পাশাপাশি আরো একাধিক বিষয়ের প্রতি দৃষ্টি দিতে হয়। অঙ্গ সঞ্চালনের সুযোগ তার মধ্যে একটি। অঙ্গ সঞ্চালন দুভাবে করা যেতে পারে। ঘরের ভেতরে ব্যায়ামের মাধ্যমে আর ঘরের বাইরে মাঠের খেলার মাধ্যমে। শিশুর শারীরিক বিকাশের সর্বোত্তম পরিণতি ঘটানোর ক্ষেত্রে বহিরাঙ্গন খেলার একটা বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে। সে গুরুত্ব অনুধাবন করার ও ঢাকা শহরে বহিরাঙ্গন খেলার সুযোগের পরিমাণ অনুসন্ধান করার প্রচেষ্টাই বর্তমান প্রবন্ধের প্রধান উপজীব্য।
প্রশ্নঃ প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের জন্য " পরিবেশ পরিচিতি সমাজ ও বিজ্ঞান (সমন্বিত) " বিষয়টির পাঠ পরিচালনার জন্য কোনটি রয়েছে?
Best One ব্যাখ্যা যোগ করুন।বর্ণনাঃ শিক্ষক সহায়িকার বৈশিষ্ট্যঃ ১) প্রতিটি অধ্যায়ের পাঠের বিষয়বস্তু দেয়া আছে। ২) প্রতিটি বিষয়বস্তুর জন্য অর্জন উপযোগী যোগ্যতা রয়েছে। ৩) পাঠ সংশ্লিষ্ট্য শিখন ফল দেয়া আছে। ৪) প্রয়োজনীয় শিক্ষা উপকরণ উল্লেখ আছে। ৫) শিখন শেখানো র্কাযাবলী দেয়া আছে। ৬) ধারাবাহিক মুল্যায়নের জন্য র্নিদেশনা দেয়া আছে। ৭) পাঠের সার সংক্ষেপ দেয়া আছে। ৮) পরিকল্পিত কাজ ও সামগ্রিক মুল্যায়নের জন্য নমুনা প্রশ্ন সংযোজিত হয়েছে। ৯) এছাড়া শিক্ষক সহায়িকার শুরুতে শিক্ষকদের জন্য সাধারণ নির্দেশনা রয়েছে। ১০) যেসব বিষয়ের পাঠ্যপুস্তক নেই, সে সব বিষয়ের জন্য শিক্ষক সহায়িকা প্রণয়ন করা হয়েছে। ১১) শিক্ষক সহায়িকা শুধুমাত্র প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণীর পরিবেশ পরিচিতি বিষয়ের জন্য প্রণীত।
প্রশ্নঃ He said that he .... be unable to come.
Best One ব্যাখ্যা যোগ করুন।বর্ণনাঃ এটি- the sequence of tense' সম্পর্কিত সমস্যা। option (ক) ও (খ) ভুল। কারণ আমরা জানি principal clause ( He said ) - এ past tense থাকলে subordinate clause (that he ...... be unable to come ) - এও past tense ব্যবহার করতে হয়। 'will' ও ' shall' present form । 'should' একটি Modal Auxiliary যেটা 'উচিৎ' অর্থে ব্যবহার করা হয়। তাই এখানে should খাপ খায় না। (ঘ) would হলো ' will'- এর past form । তাই এটিই correct answer.
প্রশ্নঃ বাষ্পীয় ইঞ্জিন আবিষ্কার করেন কে?
Best One ব্যাখ্যা যোগ করুন।বর্ণনাঃ বাষ্পচালিত ইঞ্জিনকে বাষ্পীয় ইঞ্জিন বলা হয়। সুদৃঢ় আবদ্ধ স্থানে জলীয় বাষ্প তৈরি করে তার চাপ ব্যবহারের সাহায্যে বাষ্পীয় ইঞ্জিন চালানো হয়। যে স্থান বা আধারে বাষ্পীভবন করা হয় তাকে বয়লার বলে। জলীয় বাষ্প তৈরি করার জন্য জ্বালানি হিসেবে সাধারণত কয়লা, কাঠ, তেল ব্যবহৃত হয়। বাষ্পীয় ইঞ্জিনের উদ্ভাবক ছিলেন একজন স্কটিশ। নাম জেমস ওয়াট। বাষ্পীয় ইঞ্জিন উদ্ভাবনের কারণে তিনি অমর হয়ে আছেন।
দুঃখিত । আপনি লগ ইন করেন নি। কোন প্রশ্ন কে পরিবর্তন করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগ ইন করতে হবে।
বিষয়ভিত্তিক সমাধান
প্রতিষ্ঠানভিত্তিক সমাধান
অনলাইন মডেল টেস্ট
আমাদের সিস্টেম ডেভেলপারগণ এই অপশন নিয়ে কাজ করছে । আগামী ৩১ September অপশনটি শুভ উদ্বোধন করা হবে।
আর মাত্র
বাকি
আমাদের সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ