প্রশ্নঃ 'পরিভাষা' শব্দের অর্থ কী?
Best One ব্যাখ্যা যোগ করুন।বর্ণনাঃ যে শব্দের দ্বারা সংক্ষেপে কোন বিষয় সুনির্দিষ্টভাবে ব্যক্ত করা যায় তাকেই পরিভাষা বলা হয়। শব্দ হল যেকোন কিছুর নাম বা তাকে ভাষায় প্রকাশ করার উপায়, প্রতিশব্দ হল সমার্থক শব্দ; কিন্তু পরিভাষা পুরোপুরিই সংজ্ঞাবাচক। এর অর্থ ব্যাপক। একটি পরিভাষা একটি পরিপূর্ণ সংজ্ঞাকে নির্দেশ করে। শব্দের অর্থ এবং পরিভাষার অর্থ ভিন্ন বা একেবারে বিপরীত হতে পারে। যেমন, বাংলা ভাষায় বিজ্ঞান শব্দটি সংস্কৃত ভাষা থেকে এসেছে। সংস্কৃতে বিজ্ঞান শব্দের অর্থ ছিল ঈশ্বরানুভব, অপরোক্ষ জ্ঞান, তত্ত্বজ্ঞান বা বিশেষ জ্ঞান। কিন্তু বাংলায় এটি ইংরেজি science শব্দের পরিভাষা হিসেবে ব্যবহৃত হয়। তাই বাংলায় বিজ্ঞান শব্দের অর্থ নিয়মিত পর্যবেক্ষণ ও গবেষণার ফলে কোন বিষয়ে ক্রম অনুসারে লব্ধ জ্ঞান। ঈশ্বরানুভূতি এবং গবেষণালব্ধ জ্ঞান একেবারে বিপরীত। দেখা যাচ্ছে, পরিভাষার অর্থ সম্পূর্ণ ভিন্ন এবং এটিই বর্তমানে একটি সুনির্দিষ্ট সংজ্ঞার জন্ম দিয়েছে।
প্রশ্নঃ কোনটি নদীর সমার্থক শব্দ নয়?
Best One ব্যাখ্যা যোগ করুন।বর্ণনাঃ পাবন - (১) [বিশেষণ পদ] যে পবিত্র বা নিষ্পাপ করে (পতিত-পাবন)। (২) [বিশেষ্য পদ] পবিত্রকরণ, শুদ্ধি। [পূ+ণিচ্+অন]। (স্ত্রীলিঙ্গ) পাবনী (পতিত-পাবনী-গঙ্গা)।
প্রশ্নঃ অভিনিবেশ শব্দটির অর্থ কী?
Best One ব্যাখ্যা যোগ করুন।বর্ণনাঃ অভিনিবেশ - [বিশেষণ পদ] প্রণিধান; মনোনিবেশ; একাগ্রতা।
প্রশ্নঃ 'বিদিত' শব্দের বিপরীত শব্দ কী?
Best One ব্যাখ্যা যোগ করুন।বর্ণনাঃ বিদিত - (১) [বিশেষণ পদ] যা জানা গিয়েছে এমন; জ্ঞাত; বিখ্যাত; অবগত; যে জেনেছে এমন। (২) [বিশেষ্য পদ] জ্ঞান; খ্যাতি; লাভ।
প্রশ্নঃ নিচের কোন শব্দটি অশুদ্ধ ?
Best One ব্যাখ্যা যোগ করুন।বর্ণনাঃ উজ্জ্বল - [বিশেষণ পদ] আলোকিত; চকচকে; দীপ্ত; ঝলমলে। [উৎ+জ্বল+অ]। [বিশেষ্য পদ] উজ্জ্বলতা, ঔজ্জ্বল্য।
প্রশ্নঃ নিচের কোন শব্দটি শুদ্ধ?
Best One ব্যাখ্যা যোগ করুন।বর্ণনাঃ ইতঃপূর্বে - [ক্রিয়া বিশেষণ পদ] ইহার আগে।
প্রশ্নঃ কোনটি তৎসম শব্দ?
Best One ব্যাখ্যা যোগ করুন।বর্ণনাঃ তৎসম শব্দ সংস্কৃত ভাষার যে-সব শব্দ অপরিবর্তিত রূপে সরাসরি বাংলা ভাষায় গৃহীত হয়েছে সে সব শব্দকে বলা হয় তৎসম শব্দ। উদাহরণঃ- চন্দ্র, সূর্য, নক্ষত্র, ভবন, ধর্ম, পাত্র, মনুষ্য, মস্তক, অন্ন, গৃহ, চরণ, তৃণ, অগ্রহায়ণ,ভাষা ইত্যাদি
প্রশ্নঃ নিচের কোন স্ত্রীবাচক শব্দের দুটি পুরুষবাচক শব্দ রয়েছে?
ব্যাখ্যা যোগ করুন।বর্ণনাঃ এই প্রশ্নের কোন বর্ণনা খুঁজে পাওয়া যাইনি। জব এসিস্ট্যান্টকে আরও সমৃদ্ধ করতে বর্ণনা যোগে অবদান রাখুন এবং আপনার পয়েন্ট বুঝে নিন।
প্রশ্নঃ অর্থবোধক ধ্বনিকে বলা হয়?
Best One ব্যাখ্যা যোগ করুন।বর্ণনাঃ শব্দ - [বিশেষ্য পদ] রব; ধ্বনি আওয়াজ, নাদ, অর্থসূচক বর্ণ বা বর্ণসমষ্টি। টুঁ-শব্দ- সামান্যমাত্র আওয়াজ।
প্রশ্নঃ 'চকমক' কোন ভাষার শব্দ ?
Best One ব্যাখ্যা যোগ করুন।বর্ণনাঃ #তুর্কি শব্দ সহজে মনে রাখার কৌশল নিচের বাক্য গুলো মনে রাখুনঃ ১। #সুলতান খাঁর বোচকা বাবুর্চিকে দেখে উজবুক মনে হলেও , কোর্মাটা বেশ বানায় । (সুলতান, খাঁ, বোচকা, বাবুর্চি, উজবুক , কোর্মা) ২। #ছুরি , কাচি যতই চকমক করুক, বন্ধুক বারুদের তোপের সামনে কি আর টেকে ? কিছু লাশ পরতেই কুলিরা কাবু হয়ে পড়ল । (ছুরি , কাচি , চকমক ,বন্দুক, বারুদ, তোপ, লাশ , কুলি, কাবু ) ৩। #তোশক চুরির দায়ে ছেমড়া চাকরের বাবাকে কোর্তা পরা দারোগা ধরে নিয়ে গেলেও বেগম সাহেব পরে মুচলেকা দিয়ে ছাড়িয়ে আনলেন । (তোশক , ছেমড়া, চাকর, বাবা, কোর্তা,দারোগা ,বেগম,মুচলেকা)
প্রশ্নঃ নিচের কোনটি যুগ্মরীতি দ্বিরুক্ত শব্দ?
Best One ব্যাখ্যা যোগ করুন।বর্ণনাঃ শব্দের দ্বিরুক্তি: ১. একই শব্দ অবিকৃতভাবে দুইবার ব্যবহৃত হয়ে দ্বিরুক্ত শব্দ গঠন করতে পারে। যেমন- ভাল ভাল বই, ফোঁটা ফোঁটা জল, বড় বড় বাড়ি, ইত্যাদি। ২. সহচর শব্দযোগে দ্বিরুক্ত শব্দ গঠিত হতে পারে। দুটি সম্পর্কিত শব্দকে সহচর শব্দ বলা যায়। যেমন, ‘কাপড়-চোপড়’ সহচর শব্দযোগে গঠিত দ্বিরুক্ত শব্দ। ‘কাপড়’ অর্থ গা ঢাকার জন্য যেসব পরা হয়। আর কাপড়ের সঙ্গে অনুষঙ্গ হিসেবে যেগুলো পরা হয় সেগুলোই ‘চোপড়’। অর্থাৎ, এই দুটি শব্দ পরস্পর সম্পর্কিত। তাই এই দুটি শব্দ সহচর শব্দ। এরকম- লালন-পালন, খোঁজ-খবর, ইত্যাদি। ৩. একই শব্দ দুইবার ব্যবহৃত হয়ে পরেরবার একটু পরিবর্তিত হয়ে দ্বিরুক্ত শব্দ হতে পারে। যেমন- মিট-মাট, ফিট-ফাট, বকা-ঝকা, তোড়-জোড়, গল্প-সল্প, রকম-সকম, ইত্যাদি। ৪. সমার্থক শব্দযোগে দ্বিরুক্ত শব্দ হতে পারে। যেমন- ধন-দৌলত, বলা-কওয়া, টাকা-পয়সা, ইত্যাদি। ৫. বিপরীতার্থক শব্দযোগেও দ্বিরুক্ত শব্দ গঠিত হতে পারে। যেমন- লেন-দেন, দেনা-পাওনা, ধনী-গরিব, আসা-যাওয়া, ইত্যাদি।
প্রশ্নঃ 'মানব ' শব্দের সঠিক প্রকৃতি -প্রত্যয় কোনটি?
Best One ব্যাখ্যা যোগ করুন।বর্ণনাঃ প্রকৃতি : শব্দমূল বা শব্দের যে অংশকে আর ভাঙা যায় না, তাকে প্রকৃতি বলে। প্রত্যয় যুক্ত প্রতিটি মৌলিক শব্দ তথা প্রত্যয় যুক্ত প্রতিটি প্রাতিপদিক ও ধাতুই একেকটি প্রকৃতি। কিন্তু মৌলিক শব্দকে প্রকৃতি বলা যায় না। যখনই সেই শব্দের সঙ্গে বা অতিরিক্ত শব্দাংশ বা প্রত্যয় যুক্ত হয়ে নতুন শব্দ গঠন করে, তখনই কেবল নতুন সৃষ্ট শব্দটির মূল শব্দটিকে প্রকৃতি বলা যায়। অর্থাৎ, প্রত্যয় সাধিত শব্দের মূলশব্দকে বলা হয় প্রকৃতি। কিন্তু শব্দটি থেকে প্রত্যয় সরিয়ে ফেললে, মূলশব্দটিকে তখন আর প্রকৃতি বলা যাবে না। যেমন- লাজুক, বড়াই, ঘরামি, পড়ুয়া, নাচুনে, জিতা শব্দগুলোর মূলশব্দ যথাক্রমে লাজ, বড়, ঘর, পড়, নাচ, জিত। এখানে, লাজুক, বড়াই, ঘরামি, পড়ুয়া, নাচুনে, জিতা শব্দগুলো প্রত্যয়সাধিত (মূলশব্দের সঙ্গে অতিরিক্ত শব্দাংশ বা প্রত্যয় যুক্ত হয়েছে।) আর এই শব্দগুলোর মূলশব্দ লাজ, বড়, ঘর, পড়, নাচ, জিত। অর্থাৎ লাজ, বড়, ঘর, পড়, নাচ, জিত- এগুলো লাজুক, বড়াই, ঘরামি, পড়ুয়া, নাচুনে, জিতা শব্দগুলোর প্রকৃতি। কিন্তু আলাদাভাবে উল্লেখ করলে এগুলো আর প্রকৃতি নয়, এগুলো তখন স্রেফ কতোগুলো মৌলিক শব্দ। প্রত্যয় : মূলশব্দ বা মৌলিক শব্দের সঙ্গে যে অতিরিক্ত শব্দাংশ যুক্ত হয়ে নতুন নামপদ গঠন করে, তাকে প্রত্যয় বলে। অর্থাৎ, প্রাতিপদিক ও ধাতুর সঙ্গে যেই শব্দাংশ যুক্ত হয়ে নতুন শব্দ গঠন করে, তাদেরকেই প্রত্যয় বলে। উপরের উদাহরণে, লাজুক শব্দের প্রকৃতি ‘লাজ’-এর সঙ্গে প্রত্যয় ‘উক’ যুক্ত হয়ে গঠিত হয়েছে ‘লাজুক’ শব্দটি। এমনিভাবে প্রকৃতি + প্রত্যয় = প্রত্যয়সাধিত শব্দ বড় + আই = বড়াই ঘর + আমি = ঘরামি পড় + উয়া = পড়ুয়া নাচ + উনে = নাচুনে
প্রশ্নঃ 'সতীশ ' শব্দের সঠিক প্রকৃতি - প্রত্যয় কোনটি?
ব্যাখ্যা অনুমোদন এর জন্য অপেক্ষাধীন আছে। ব্যাখ্যা যোগ করুন।বর্ণনাঃ এই প্রশ্নের কোন বর্ণনা খুঁজে পাওয়া যাইনি। জব এসিস্ট্যান্টকে আরও সমৃদ্ধ করতে বর্ণনা যোগে অবদান রাখুন এবং আপনার পয়েন্ট বুঝে নিন।
প্রশ্নঃ নিয়মানুসারে কোনটির সন্ধি
Best One ব্যাখ্যা যোগ করুন।বর্ণনাঃ সন্ধি বাংলা ব্যাকরণে শব্দগঠনের একটি মাধ্যম। এর অর্থ মিলন। অর্থাত্ দুটি শব্দ মিলিয়ে একটি শব্দে পরিণত হওয়াকে বা পরস্পর সন্নিহিত দু' বর্ণের মিলনকে সন্ধি বলে। সন্ধি তিন প্রকার; যথাঃ ১)স্বরসন্ধি, ২)ব্যঞ্জন সন্ধি এবং ৩)বিসর্গ সন্ধি। সন্ধি ব্যাকরণের ধ্বনিতত্ব অংশে আলোচিত হয়। ধ্বনিগত মাধুর্য এবং স্বাভাবিক উচ্চারণে সহজপ্রবণতা সন্ধির উদ্দেশ্য।সন্ধি নতুন শব্দ তৈরির একটি কৌশল। সন্ধির দ্বারা দুটি শব্দকে মিলিয়ে একটি নতুন শব্দ তৈরির করা হয় ।যেমন-'দেব'- শব্দ এর অর্থ দেবতা,আর 'আলয়' শব্দের অর্থ গৃহ।এই দুটি শব্দ মিলে তৈরী হয় 'দেবালয়'। যার অর্থ 'দেবতা' বা 'গৃহ' নয়,দেবতার একটি অন্যতম থাকার জায়গা বা গৃহ 'মন্দির'।নতুন শব্দ তৈরিতে সন্ধির অবদান অনস্বীকার্য ।
প্রশ্নঃ সমাস সাধিত পদ কোনটি?
Best One ব্যাখ্যা যোগ করুন।বর্ণনাঃ দম্পতি, দম্পতী - [বিশেষ্য পদ] স্বামী ও স্ত্রী, জায়া ও পতি, পতি-পত্নী।
প্রশ্নঃ 'লাঠালাঠি' শব্দটি কোন সমাসের অন্তর্গত ?
Best One ব্যাখ্যা যোগ করুন।বর্ণনাঃ যে সমাসে সমস্যমান পদগুলোর কোনোটির অর্থ না বুঝিয়ে, অন্য কোনো পদকে বোঝায়, তাকে বহুব্রীহি সমাস বলে। যেমন: বহু ব্রীহি (ধান) আছে যার= বহুব্রীহি। এখানের 'বহু' কিংবা 'ধান' কোনোটিরই অর্থের প্রাধান্য নেই, যার বহু ধান আছে এমন লোককে বোঝাচ্ছে। বহুব্রীহি সমাসে সাধারণত যার, যাতে ইত্যাদি শব্দ ব্যাসবাক্যরূপে ব্যবহৃত হয়।
প্রশ্নঃ 'অশ্ব রথ হস্তী ও পদাতিক সৈন্যের সমাহার' এক কথায় কি হবে?
Best One ব্যাখ্যা যোগ করুন।বর্ণনাঃ চতুরঙ্গ - (১) [বিশেষণ পদ] চারি অঙ্গযুক্ত; সর্বাঙ্গ সম্পন্ন। (২) [বিশেষ্য পদ] হস্তী অশ্ব রথ ও পদাতিক - এই চারি অঙ্গবিশিষ্ট সেনাবাহিনী।
প্রশ্নঃ 'অন্নদামঙ্গল' শব্দটি কোন যুগের অন্তর্গত ?
Best One ব্যাখ্যা যোগ করুন।বর্ণনাঃ অন্নদামঙ্গল রায়গুণাকর ভারতচন্দ্র রচিত একটি মঙ্গলকাব্য। কাব্যটি দেবী অন্নপূর্ণার মাহাত্ম্য্যব্যঞ্জক। ১৭৫২ খ্রিষ্টাব্দে ভারতচন্দ্র এই কাব্য রচনা করেছিলেন।ভারতচন্দ্রের পৃষ্ঠপোষক নদিয়ারাজ কৃষ্ণচন্দ্র রায় বাংলায় প্রতিমায় দেবী অন্নপূর্ণার পূজা প্রচলন করেন। তিনিই ভারতচন্দ্রকে রায়গুণাকর উপাধি প্রদান করে দেবীর মাহাত্ম্য্যব্যঞ্জক একটি কাব্য রচনার অণুরোধ করেন। সমগ্র কাব্যটি তিনটি খণ্ডে বিভক্ত: (ক) অন্নদামঙ্গল বা অন্নদামাহাত্ম্য্য, (খ) বিদ্যাসুন্দর বা কালিকামঙ্গল ও (গ) মানসিংহ বা অন্নপূর্ণামঙ্গল। মঙ্গলকাব্য ধারায় অন্নদামঙ্গল কাব্যকে একটি পৃথক শাখা রূপে গণ্য করা হয় না; কারণ ভারতচন্দ্র ভিন্ন অপর কোনো কবি এই বিষয়বস্তু অবলম্বন করে কাব্যরচনা করেননি। সমগ্র অন্নদামঙ্গল কাব্যের কোনো প্রাচীন নির্ভরযোগ্য পুথি পাওয়া যায় না। প্রাপ্ত পুথিগুলির লিপিকাল ১৭৭৬-১৮২৯ খ্রিষ্টাব্দের মধ্যবর্তী সময়। ১৮১৬ খ্রিষ্টাব্দে এই কাব্যটি প্রথম মুদ্রিত হয়।ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর ১৮৪৭ ও ১৮৫৩ সালে এই গ্রন্থের দুটি সংস্করণ প্রকাশ করেন।পরবর্তীকালে বিদ্যাসাগর কৃত সংস্করণটি আদর্শ ধরে অন্নদামঙ্গল কাব্যের অন্যান্য সংস্করণগুলি প্রকাশিত হয়।লন্ডনের ব্রিটিশ মিউজিয়াম, প্যারিসের বিবলিওথেক নাসিওনেল দে ফ্রান্স, এশিয়াটিক সোসাইটি ও বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদে এই কাব্যের কয়েকটি প্রাচীন পুথি সংরক্ষিত আছে।
প্রশ্নঃ 'পায়ের আওয়াজ পাওয়া যায়' কি ধরনের রচনা ?
Best One ব্যাখ্যা যোগ করুন।বর্ণনাঃ সৈয়দ হক নাট্যকার হিসেবে সফলতা পেয়েছেন। বিবিসি বাংলায় নাটকে কাজ করার মাধ্যমে তিনি নাট্যকার হিসেবে পরিচিতি পান। তার পায়ের আওয়াজ পাওয়া যায় নাটকটি মুক্তিযুদ্ধের পটভূমিতে রচিত একটি কাব্য নাটক। তার পরের নাটক নুরুলদীনের সারাজীবন ফকির বিদ্রোহের পটভূমিতে রচিত।সৈয়দ হক তার রচনায় সমসাময়িক বাংলাদেশ এবং মধ্যবিত্ত সমাজের আবেগ-অনুভূতি ও ভালো-মন্দ দিকগুলো তুলে ধরেন। তার অন্যান্য নাটক নারীগণ, যুদ্ধ এবং যোদ্ধা, ঈর্ষা, এখানে এখন-এ সমকালীন বাস্তবতা ফুটে ওঠেছে।
প্রশ্নঃ 'উনকোটি চৌষট্টি' এ বাগধারার অর্থ হলো _
ব্যাখ্যা অনুমোদন এর জন্য অপেক্ষাধীন আছে। ব্যাখ্যা যোগ করুন।বর্ণনাঃ এই প্রশ্নের কোন বর্ণনা খুঁজে পাওয়া যাইনি। জব এসিস্ট্যান্টকে আরও সমৃদ্ধ করতে বর্ণনা যোগে অবদান রাখুন এবং আপনার পয়েন্ট বুঝে নিন।
দুঃখিত । আপনি লগ ইন করেন নি। কোন প্রশ্ন কে পরিবর্তন করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগ ইন করতে হবে।
বিষয়ভিত্তিক সমাধান
প্রতিষ্ঠানভিত্তিক সমাধান
অনলাইন মডেল টেস্ট
আমাদের সিস্টেম ডেভেলপারগণ এই অপশন নিয়ে কাজ করছে । আগামী ৩১ September অপশনটি শুভ উদ্বোধন করা হবে।
আর মাত্র
বাকি
আমাদের সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ