প্রশ্নঃ 'খনার বচন' বেশির ভাগ কী নিয়ে?
Best One ব্যাখ্যা যোগ করুন।বর্ণনাঃ
'খনার বচন' বেশির ভাগ কৃষি নিয়ে।
খনার বচন মূলত কৃষিতত্ত্বভিত্তিক ছড়া। আনুমানিক ৮ম থেকে ১২শ শতাব্দীর মধ্যে রচিত। অনেকের মতে, খনা নাম্নী জ্যোতির্বিদ্যায় পারদর্শী এক বিদুষী বাঙালি নারীর রচনা এই ছড়াগুলো। তবে এ নিয়ে মতভেদ আছে। অজস্র খনার বচন যুগ-যুগান্তর ধরে গ্রাম বাংলার জন-জীবনের সাথে মিশে আছে। জনশ্রুতি আছে যে, খনার নিবাস ছিল অধুনা পশ্চিমবঙ্গের উত্তর চব্বিশ পরগণা জেলার বারাসত সদর মহকুমার দেউলিয়া গ্রামে (বর্তমানে চন্দ্রকেতুগড় প্রত্নস্থল, যেটি খনামিহিরের ঢিবি নামে পরিচিত)। এমনকি, তিনি রাজা বিক্রমাদিত্যের সভার নবরত্নের একজন বলে কথিত। বরাহমিহির বা বররুচি-এর পুত্র মিহির তার স্বামী ছিল বলেও কিংবদন্তী আছে। এই রচনা গুলো চার ভাগে বিভক্ত।
তবে পাবে পোয়ে।
তাতেই কাপড়, তাতেই ভাত।
(কলাগাছের ফলন শেষে গাছের গোড়া যেন না কাটে কৃষক, কেননা তাতেই সারা বছর ভাত-কাপড় জুটবে তাদের।)
রাজা যায় মাগনে।
(আগুনে অর্থাৎ অগ্রাণে, আর, মাগুনে মানে ভিক্ষাবৃত্তির কথা বোঝাতে ব্যবহৃত, অর্থাৎ যদি অঘ্রাণে বৃষ্টিপাত হয়, তো, রাজারও ভিক্ষাবৃত্তির দশা, আকাল অবস্থায় পতিত হওয়াকে বোঝায়।)
কড়ি হয় তুষে।
(অর্থাৎ,পৌষে বৃষ্টিপাতের ফলে কৃষক তুষ বিক্রি করেও অঢেল টাকাকড়ির বন্দোবস্ত করবে।)
তিন না জানেন বরাহ।
মেঘের মধ্যেই জলের রেখা,
আগে হতে পিছে ভালো যদি ডাকে মায়।।
(খালি কলসি দেখে যাত্রা করলে টা শুভ হয় না কিন্তু যদি সেই কলসিতে জল/পানি ভরতে যাওয়ার দৃশ্য দেখে কেউ যাত্রা করে তা শুভ সূচনা হয়। যাত্রা করার আগে মায়ের ডাক ভাল, কিন্তু যাত্রা করে বেরিয়ে যাওয়ার পর মা যদি পেছন থেকে ডাকে তা আরও মঙ্গলের সূচনা করে।)
তার বলদের হয় বাত, ঘরে তার থাকে না ভাত।
(পূর্ণিমা বা অমাবস্যায় হাল ধরা উচিত নয়, ধরলে চিরকাল দুঃখ পেতে হয়। বলদ বাত রোগে পঙ্গু হয়ে যায়, চাষ না করার ফলে ঘরে তার ভাত জোটে না।)
(যার বলদ থাকতেও যে মায়া করে খাটায় না, তার বলদ শুধু বসে খায়। ফলে বলদের পেছনে শুধু শুধু খরচ হয় এবং জমিতে কোন চাষ হয় না। ফলে খাবারের অভাব দেখা দেয়। মানুষ বসে খেলেও একই ফল হয়।)
(বাড়ির কাছে ধানের জমি থাকলে এবং তাতে চাষ করলে লাভবান হওয়া যায় বেশি। কারণ চুরি যাবার ভয় থাকে না এবং পাহারা দেওয়ার জন্য পয়সা দিয়ে লোক রাখার দরকার হয় না। সুযোগ বুঝে খুঁজে দেখে যদি গরু কেনা যায় তাতে না চিনলেও বেশি লাভবান হাওয়া যায়।)
লক্ষ্মী বলেন ঐখানে আছি।
(ফাঁক ফাঁক করে ধান বুনলে ধানের গুছি মোটা হয় এবং অনেক বেশি ফলন হয়।)
(যে দিন ধানের শীষ বের হবে তার থেকে ঠিক কুড়ি দিন পর ধান কাটতে হবে। ধান মাড়াই ও ঝাড়াই করতে হবে দশ দিনের মধ্যে এবং তারপর নিয়ে গোলায় তুলবে।)
(যে কৃষক পরের সাহায্যে চাষ করে তার আশা বৃথা। বাপ-ছেলে কাজ করলে সবচেয়ে ভাল ফসল ফলানো যায় তা না হলে সহোদর ভাইকে নিলেও ঠিকমত কাজ করবে। অন্যরা ফাঁকি দেওয়ার চেষ্টা করবে।)
(একই জমিতে যদি সরিষা ও মুগ বা সরিষা ও কলাই একসাথে বোনা যায় তাহলে দুটি ফসলই একসাথে পাওয়া যায়।)
(দিনের বেলা প্রখর রোদ আর রাত্রে বৃষ্টি হলে ধানের জমি উর্বর হয় ও ধানের ফলন ভাল হয়।)
(বেলে মাটিতে আউশ ধান এবং এঁটেল মাটিযুক্ত জমিতে পাট ভাল হয়।)
প্রশ্নঃ "আনারস" এবং "চাবি" শব্দ দুটি বাংলা ভাষা গ্রহণ করেছে---
Best One ব্যাখ্যা যোগ করুন।বর্ণনাঃ পর্তুগিজ ভাষা থেকে আগত শব্দঃ পাদ্রী, বালতি, আনারস, চাবি, আলপিন, পাউরুটি, গির্জা, গুদাম, আলমারি।
প্রশ্নঃ "আনারস" এবং "চাবি" শব্দ দুটি বাংলা ভাষা গ্রহণ করেছে---
প্রশ্নঃ "আনারস" এবং "চাবি" শব্দ দুটি বাংলা ভাষা গ্রহণ করেছে---
প্রশ্নঃ "আনারস" এবং "চাবি" শব্দ দুটি বাংলা ভাষা গ্রহণ করেছে---
প্রশ্নঃ "আনারস" এবং "চাবি" শব্দ দুটি বাংলা ভাষা গ্রহণ করেছে---
প্রশ্নঃ শুদ্ধ বানান কোনটি?
Best One ব্যাখ্যা যোগ করুন।বর্ণনাঃ মুমূর্ষু বানানটি শুদ্ধ।তেমনি আরও কয়েকটি শুদ্ধ বানান হলো-সমীচীন, মুহুর্মুহু, নিশীথিনী ইত্যাদি।
প্রশ্নঃ শুদ্ধ বানান কোনটি?
প্রশ্নঃ গুরুচণ্ডালী দোষমুক্ত কোনটি?
Best One ব্যাখ্যা যোগ করুন।বর্ণনাঃ
'শবদাহ' গুরুচণ্ডালী দোষমুক্ত। সাধু ও চলিত ভাষার মিশ্রণকে গুরুচণ্ডালী দোষ বলে। এখানে 'শব' ও ' দাহ' শব্দ দুটি সাধু ভাষা। তাই শবদাহ শব্দটি গুরুচণ্ডালী দোষমুক্ত।
প্রশ্নঃ গুরুচণ্ডালী দোষমুক্ত কোনটি?
প্রশ্নঃ a +b+c =0 হলে এর মান কত?
Best One ব্যাখ্যা যোগ করুন।বর্ণনাঃ a+b+c=0 Or, a+b=-c Or, (a+b)3=-c3 Or, a3+b3+3ab(a+b)=-c3 Or, a3+b3-3abc=-c3 So, a3+b3+c3=3abc
বিষয়ভিত্তিক সমাধান
প্রতিষ্ঠানভিত্তিক সমাধান
অনলাইন মডেল টেস্ট
আমাদের সিস্টেম ডেভেলপারগণ এই অপশন নিয়ে কাজ করছে । আগামী ৩১ September অপশনটি শুভ উদ্বোধন করা হবে।
আর মাত্র
বাকি
আমাদের সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ